জাপানের এক বিজ্ঞানী এমনই এক স্কিন তৈরি করেছেন যা রোগ নির্ণয় করতে সক্ষম হবে। তার আবিষ্কৃত স্কিনকে ‘বায়োনিক’ বা ‘ই-স্কিন’ বলা হচ্ছ। স্কিনটি আবিষ্কার করেছেন জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তাকাও সমেয়া। তার এ আবিষ্কার চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন দিগন্ত উন্মুচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।সিএনএন’এর প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, তাকাওর বায়োনিক স্কিনটির মাধ্যমে একজন মানুষের শরীরের অভ্যন্তরে কী ঘটছে তা জানা সম্ভব হবে। এটি একজন চিকিৎসকে কারো অসুস্থতার ব্যাপারে তথ্য সরবরাহ করবে, কারো শরীর কখন অসুস্থ হয়ে পড়বে এ ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিতে পারবে। এমনকি এর মাধ্যমে অন্য একজন মানুষের রোগ নির্ণয়ও করা যাবে। আর এসব কিছুই হবে কেবল স্পর্শের মাধ্যমে। বায়োনিক স্কিনটি পশুপাখির পালকের মতো হালকা। তা সত্ত্বে এর দীর্ঘস্থায়িত্ব রয়েছে। স্কিনটি একদিন চিকিৎসাবিজ্ঞানে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে বলে সংশ্লিষ্টদের মতে ধারনা করা হচ্ছে।
জাপানের এক বিজ্ঞানী এমনই এক স্কিন তৈরি করেছেন যা রোগ নির্ণয় করতে সক্ষম হবে। তার আবিষ্কৃত স্কিনকে ‘বায়োনিক’ বা ‘ই-স্কিন’ বলা হচ্ছ। স্কিনটি আবিষ্কার করেছেন জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী তাকাও সমেয়া। তার এ আবিষ্কার চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন দিগন্ত উন্মুচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।সিএনএন’এর প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, তাকাওর বায়োনিক স্কিনটির মাধ্যমে একজন মানুষের শরীরের অভ্যন্তরে কী ঘটছে তা জানা সম্ভব হবে। এটি একজন চিকিৎসকে কারো অসুস্থতার ব্যাপারে তথ্য সরবরাহ করবে, কারো শরীর কখন অসুস্থ হয়ে পড়বে এ ব্যাপারে সতর্কবার্তা দিতে পারবে। এমনকি এর মাধ্যমে অন্য একজন মানুষের রোগ নির্ণয়ও করা যাবে। আর এসব কিছুই হবে কেবল স্পর্শের মাধ্যমে। বায়োনিক স্কিনটি পশুপাখির পালকের মতো হালকা। তা সত্ত্বে এর দীর্ঘস্থায়িত্ব রয়েছে। স্কিনটি একদিন চিকিৎসাবিজ্ঞানে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে বলে সংশ্লিষ্টদের মতে ধারনা করা হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment