সুইজারল্যান্ডে সেদিন দেখা গেল ৬৬২ জন ভবঘুরে চার্লি চ্যাপলিনকে। চ্যাপলিনের আদলে লেক জেনেভার পাশে চ্যাপলিনেরই কখসিয়ে সুর ভেভের বাড়ির সামনে তাঁরা হলেন ক্যামেরার মুখোমুখি। এখন সেখানে চার্লি চ্যাপলিন জাদুঘর। ১৮৮৯ সালে জন্ম নেওয়া প্রবাদপ্রতিম এই শিল্পীর ১২৮তম জন্মদিন উদ্যাপনের জন্য চার্লিকে দেওয়া এর চেয়ে বড় উপহার আর কী হতে পারে!
১৬ এপ্রিল ছিল চার্লি চ্যাপলিনের জন্মদিন। এ কারণেই তাঁর ভক্তদের এই আয়োজন। অনেকের নিশ্চয়ই মনে পড়ে যাবে, মৃত্যুর আগের (১৯৭৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর) ২৫ বছর চার্লি চ্যাপলিন সুইজারল্যান্ডের এই বাড়িতেই ছিলেন।
‘ভবঘুরে’—এই পরিচয়টাই চ্যাপলিনকে অনন্য করে তুলেছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের এই চলচ্চিত্রশিল্পীর প্রথম দিককার ছবিগুলো ছিল নিছক হাস্যরসে ভরপুর। তবে তা নন্দনভাবনার বাইরে নয়। ১৯২০ সালের পর থেকে ধীরে ধীরে সমাজবাস্তবতার কঠিন-কঠোর ঘটনাগুলোও জড়ো হতে থাকে চ্যাপলিনের ছবিতে। ১৯১৪ সাল থেকে তিনি পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান। ১৯১৬ সালে তিনি প্রযোজক হন। আর ১৯১৮ সাল থেকে ছবির সংগীতও করা শুরু করেন তিনি।
১৯০৯ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন যুক্তরাজ্যে। ১৮৯৪ সালেই মাত্র পাঁচ বছর বয়সে গান গাওয়ার জন্য মঞ্চে উঠেছিলেন। গায়িকা মায়ের কণ্ঠে সমস্যা ছিল বলেই তাঁর বদলে উঠেছিলেন মঞ্চে।
চলচ্চিত্রকার, অভিনেতা হিসেবে তাঁর অর্জন আকাশছোঁয়া। চলচ্চিত্রপ্রেমী সবাই সে কথা জানে। দ্য কিড, এ ওম্যান অব প্যারিস, দ্য গোল্ড রাশ, সিটি লাইটস, মডার্ন টাইমস, দ্য গ্রেট ডিকটেটর চ্যাপলিনের অনন্য চলচ্চিত্রযাত্রার কিছু উদাহরণ মাত্র।
গত বছরের ১৭ এপ্রিল সুইজারল্যান্ডে চ্যাপলিনের স্মৃতির উদ্দেশে ‘চ্যাপলিনস ওয়ার্ল্ড’ জাদুঘরটির উদ্বোধন হয়। দিনটিকে স্মরণ করে চার্লির পোশাকে ৬৬২ জন নারী, পুরুষ, শিশু তৈরি করেন একটি মানবতারা। ‘ভবঘুরে’ মানুষের বেশে সবচেয়ে বড় সমাবেশ হিসেবে তাঁরা এই আয়োজনকে আখ্যায়িত করেছেন।
১৬ এপ্রিল ছিল চার্লি চ্যাপলিনের জন্মদিন। এ কারণেই তাঁর ভক্তদের এই আয়োজন। অনেকের নিশ্চয়ই মনে পড়ে যাবে, মৃত্যুর আগের (১৯৭৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর) ২৫ বছর চার্লি চ্যাপলিন সুইজারল্যান্ডের এই বাড়িতেই ছিলেন।
‘ভবঘুরে’—এই পরিচয়টাই চ্যাপলিনকে অনন্য করে তুলেছিল। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের এই চলচ্চিত্রশিল্পীর প্রথম দিককার ছবিগুলো ছিল নিছক হাস্যরসে ভরপুর। তবে তা নন্দনভাবনার বাইরে নয়। ১৯২০ সালের পর থেকে ধীরে ধীরে সমাজবাস্তবতার কঠিন-কঠোর ঘটনাগুলোও জড়ো হতে থাকে চ্যাপলিনের ছবিতে। ১৯১৪ সাল থেকে তিনি পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান। ১৯১৬ সালে তিনি প্রযোজক হন। আর ১৯১৮ সাল থেকে ছবির সংগীতও করা শুরু করেন তিনি।
১৯০৯ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন যুক্তরাজ্যে। ১৮৯৪ সালেই মাত্র পাঁচ বছর বয়সে গান গাওয়ার জন্য মঞ্চে উঠেছিলেন। গায়িকা মায়ের কণ্ঠে সমস্যা ছিল বলেই তাঁর বদলে উঠেছিলেন মঞ্চে।
চলচ্চিত্রকার, অভিনেতা হিসেবে তাঁর অর্জন আকাশছোঁয়া। চলচ্চিত্রপ্রেমী সবাই সে কথা জানে। দ্য কিড, এ ওম্যান অব প্যারিস, দ্য গোল্ড রাশ, সিটি লাইটস, মডার্ন টাইমস, দ্য গ্রেট ডিকটেটর চ্যাপলিনের অনন্য চলচ্চিত্রযাত্রার কিছু উদাহরণ মাত্র।
গত বছরের ১৭ এপ্রিল সুইজারল্যান্ডে চ্যাপলিনের স্মৃতির উদ্দেশে ‘চ্যাপলিনস ওয়ার্ল্ড’ জাদুঘরটির উদ্বোধন হয়। দিনটিকে স্মরণ করে চার্লির পোশাকে ৬৬২ জন নারী, পুরুষ, শিশু তৈরি করেন একটি মানবতারা। ‘ভবঘুরে’ মানুষের বেশে সবচেয়ে বড় সমাবেশ হিসেবে তাঁরা এই আয়োজনকে আখ্যায়িত করেছেন।
No comments:
Post a Comment